নিখোঁজ জেলেদের মধ্যে ১১ জনের বাড়ি বরগুনা জেলার গুলিশাখালী ও বাকি ৭জনের বাড়ি ভোলার নুরাবাদ এলাকায়।
এফবি হযরত কায়েদ (র.) ট্রলারের মালিক মো. নুরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১৮ জেলের মধ্যে বরগুনার গুলিশাখালী এলাকার মো. রিপন, মো. বাবুল, আলমগীর হোসেন, মোশারেফ হোসেন ও ভোলা জেলার নুরাবাদ এলাকার মো. ফারুক মাঝির নাম পাওয়া গেছে।
নুরুল ইসলাম জানান, গত ৬ ডিসেম্বর বরগুনার গুলিশাখালী ঘাট থেকে ১৮ জেলেসহ বাজার সদায় নিয়ে মাছ ধরার জন্য সাগরে রওয়ানা হয়।
সাধারণত প্রতি ট্রিপ ৮ থেকে ১০ দিনের মধ্যেই কুলে ফিরে আসে। এ সময়ের মধ্যে না আসায় এবং জেলেদের সাথে কোন যোগাযোগ করতে না পারায় বরগুনা সদর থানায় জিডি করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, যে বাজার সদায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে তাতে মাত্র ৮ থেকে ১০ দিনের মতো চলবে। এখনো না আসাতে ধারণা করা হচ্ছে ইঞ্জিন বিকল হয়ে সাগরে ভাসতে পারে।
বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরি বলেন, ট্রলার মালিক আমাদের বিষয়টি জানিয়েছে। আমরা আইনের সহযোগিতা চেয়েছি এবং সমিতির পক্ষ থেকেও অনুসন্ধান করা হবে।
বরগুনা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কে.এম. তারিকুল ইসলাম সোমবার রাত ১১টায় বলেন, নুরুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি থানায় জিডি করেছেন। আমরা বিষয়টি দেখছি।