সামরিক অভ্যুত্থানের পর অস্থিতিশীলতা বাড়ছে দেশটিতে। শুক্রবার সু চি ও এনএলডির অন্যান্য নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা রাজধানী ইয়াংগুনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন।
এদিকে মিয়ানমারে টুইটার ও ইন্সটাগ্রাম ব্যাবহারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। মিয়ানমারের অন্যতম ইন্টারনেট সরবরাহকারী টেলিনর এমন তথ্য নিশ্চিত করেছে।
তারা জানিয়েছে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম দুটি ব্যবহারে অনুমতি পাবে না দেশটির ব্যবহারকারীরা। এর আগে মিয়ানমারের স্বাভাবিক পরিস্থিতি বজায় রাখার নামে ফেসবুক ব্যাবহারে নিষেধাজ্ঞা দেয় সেনাবাহিনী।